Skip to main content

রহিঙ্গা কমিউনিটি, আয়ারল্যান্ডের পক্ষ থেকে প্রতিবাদ সভা (ভিডিও)

এ, কে, আজাদ – বার্তা সম্পাদক
গত ২৩ আগস্ট ২০১২ বিকেল ২ ঘটিকায়, ইউরোপীয় ইউনিয়ন হাউজের সামনে রোহিঙ্গা কমিউনিটি আয়ারল্যান্ড -এর উদ্যোগে মায়ানমারের আরাকান রাজ্যে বৌদ্ধ সম্প্রদায়, পুলিশ ও দাঙ্গা বাহিনী কর্তৃক মুসলিম সংখ্যালঘুর উপর নৃশংসভাবে হত্যা,
অত্যাচার, ধর্ষন, গ্রাম জ্বালিয়ে দেওয়া বন্ধ করার প্রতিবাদে এক প্রতিবাদ সভার আয়োজন করা হয়। এই নৃশংসতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানোর জন্য কারলো রহিঙ্গা কমিউনিটি, ডাবলিন রোহিঙ্গা কমিউনিটি, বাংলাদেশী কমিউনিটি, মুসলিম কমিউনিটি সহ বিপুল সংখ্যক লোকের সমাগম হয়। মিয়ানমারের সামরিক শাসক কিংবা অহিংস মানবতাবাদী গৌতম বুদ্ধের অনুসারীদের মানবতা বিরোধী নির্মম অত্যাচার থেকে রোহিঙ্গাদের উদ্ধার করার জন্য বিশ্ব সম্প্রদায় এর কাছে মানবতার হাত বাড়ানোর আহ্ববান করা হয়। ইউরোপীয় ইউনিয়ন পার্লামেন্টের কেহই এই প্রতিবাদ সভার খোজ খবর না নেয়ায় সার্ট আপ ইউরোপীয়ান ইউনিয়ন, প্রতির্ধ্বনী হলো সকল প্রতিবাদীর মুখে। প্রতিবাদ সভা শেষে আহম্মদ, হাকিম, রফিক, ওসমান, সামসুল আলম, শাহ আলম, রফিক ইউরোপীয় ইউনিয়ন পার্লামেন্টে স্বারক লিপি পেশ করেন।
মিয়ানমারের সামরিক শাসক কিংবা অহিংস মানবতাবাদী গৌতম বুদ্ধের অনুসারী মিয়ানারের জনগণও রাখাইনের এই রোহিঙ্গাদের মেনে নেয়নি। তাদের মতে- "রোহিঙ্গারা তাদের শারীরিক কাঠামো, গায়ের রঙ কিংবা চেহারা, কিছুতেই মিল রাখে না"। বরং তারা বাংলাদেশ কিংবা ভারতের আসামের লোকদের সাথে মিলে যায় বেশ। আবার বাংলায় কথা বলে। সবচেয়ে বড় পার্থক্য তারা মুসলিম। তাই মিয়ানমারের সামরিক জান্তা ও জনগন কেউ রোহিঙ্গাদের সে দেশের বলে মেনে নেয়নি, কখনো নিবেও না।
প্রায় অর্ধশতাধিক বছর, যে মিয়ানমার সরকার তাদের স্বীকৃতি দেয়নি, ভবিষ্যতে সে সরকারের কাছে তাদের নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে এই সমস্যা সমাধান করা অলিক কল্পনা বই কিছু না।
জাতিসংঘ, ইনটারন্যাশানাল হিউমেন রাইটস এবং ও. আই. সি’র কাছে একটাই প্রশ্ন, কেন মিয়ানমারের সামরিক শাসক কিংবা অহিংস মানবতাবাদী গৌতম বুদ্ধের অনুসারীদের এই মানবতা বিরোধী জঘন্যতম অপরাধের প্রতিবাদ করছে না?
Source here

Comments

Popular posts from this blog

রোহিঙ্গা শরণার্থীদের কোনো ভবিষ্যৎ নেই

বাংলাদেশের আশ্রয়শিবিরে বসবাসকারী রোহিঙ্গা শরণার্থীদের কোনোই ভবিষ্যৎ নেই বলে মন্তব্য করেছেন রোহিঙ্গা বিষয়ক আইনজীবী রাজিয়া সুলতানা। তিনি এই আশ্রয়শিবিরকে চিড়িয়াখানার সঙ্গে তুলনা করেছেন এবং রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানোর জন্য একটি উপযুক্ত কৌশল নির্ধারণের আহ্বান জানিয়েছেন। কয়েকদিন আগে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ইন্টারন্যাশনাল ওমেন অব কারেজ এওয়ার্ড (আইডব্লিউসিএ) পুরস্কার পান রাজিয়া সুলতানা। সাহসিকতা দেখানোর জন্য সারা বিশ্ব থেকে বাছাই করা ১০ জন নারীকে এ পুরস্কার দেয়া হয়।  রাজিয়া সুলতানার একটি সাক্ষাৎকার নিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। তাতে তিনি রোহিঙ্গাদের পরিণতি নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেন। রাজিয়া সুলতানা বলেন, মিয়ানমারের মুসলিম সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মধ্যে আশার অভাব রয়েছে। ২০১৭ সালের আগস্টে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর নৃশংস নির্যাতনের ফলে তারা পালিয়ে এসে বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়। রাজিয়া সুলতানা বলেন, এই আশ্রয় শিবিরে যত বেশি সময় শরণার্থীরা থাকবেন ততই পরিস্থিতির অবনতি ঘটতে থাকবে। ওই সাক্ষাৎকারে তিনি আরো বলেন, হ্যাঁ, এ কথা সত্য যে, শরণার্থীরা খাবার পাচ্ছে। কিন...

Refugee Poem

The Refugee   I suffered.                From violence And discrimination.                                 Fear in children’s eyes                             Tearing my heart.      I anguished                         Brain tortured, Heart bleeding guts screaming. Not daring.   I thirsted.                       For trust given, received.                             I hungered.                                 For freedom                  ...

ရခိုင္တိုက္ပြဲ အျပန္အလွန္စြပ္စြဲ

by VOA ရခိုင္ျပည္နယ္တြင္း ျဖစ္ပြားတဲ့ ပဋိပကၡေတြနဲ႔ပတ္သက္လုိ႔ ရခိုင္လက္နက္ကိုင္အဖြဲ႔ AA က သတင္းမွားေတြ ထုတ္ျပန္ေနတယ္လို႔ တပ္မေတာ္ဘက္က စြပ္စြဲလိုက္ျပီး AA ဘက္ကလည္း သူတို႔ရဲ႕ေျပာဆိုခ်က္ေတြ မွန္ကန္တယ္ဆိုတာ ေစာင့္ၾကည့္ေလ့လာလို႔ ရတယ္လုိ႔ ေျပာဆိုလိုက္ပါတယ္။ ႏွစ္ဘက္ အျပန္အလွန္ စြပ္စြဲေျပာဆုိေနတဲ့ တုိက္ခိုက္မႈေတြအတြင္းမွာေတာ့ အရပ္သားျပည္သူ ေသာင္းနဲ႔ခ်ီ အိုးအိမ္စြန္႔ခြာ ထြက္ေျပးေနၾကရပါတယ္။ ဒီအေၾကာင္း ဗြီအိုေအျမန္မာပိုင္း သတင္းေထာက္ ကိုေဇာ္ထက္ ရန္ကုန္ကေန ေပးပို႔ ထားပါတယ္။ တပ္မေတာ္က အျပစ္မဲ႔ အရပ္သား ရခိုင္လူမ်ိဳးေတြကို ပစ္မွတ္ထားသတ္ျဖတ္တာေတြ၊ တိုက္ပြဲတုေတြ ဖန္တီးျပီး လက္နက္ၾကီးေတြနဲ႔ တိုက္ခိုက္တာေတြကို သတင္းဌာနေတြ ေစာင့္ၾကည့္ေလ႔လာမယ္ဆိုရင္ ပူေပါင္းေဆာင္ရြက္ဖုိ႔အသင့္ရွိေၾကာင္း ရခိုင္လက္နက္ကိုင္ AA အဖြဲ႔ကသတင္းထုတ္ျပန္လိုက္သလို၊ တပ္မေတာ္ဘက္ကလည္း AA ရဲ႕ သတင္းမွားထုတ္ျပန္တာေတြကို ေဒသခံတိုင္းရင္းသားေတြအေနနဲ႔ မယံုၾကဖို႔နဲ႔ လံုျခံဳေရးတပ္ဖြဲ႔ဝင္ေတြကို သတင္းေပးဖို႔ ေၾကညာခ်က္ထုတ္ျပန္ထားပါတယ္။ ၂၀၁၉ ဇန္နဝါရီ ၄ ရက္မွာ AA အဖြဲ႔က ရဲစခန္းေလးခုကို ဝင္ေရာက္တုိက္ခိုက္တာ၊ ရန္ကုန္-စစ္ေတြလမ္းမွာ မိုင္းေထာင္...